মোহাম্মদ আবদুল্লাহ ,চুয়াডাঙ্গা থেকে
করোনা পরিস্থিতি,রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ,আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ হ্রাস,জনসংখ্যার আধিক্য,প্রাকৃতিক দুর্যোগ ইত্যাদি চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। পাশাপাশি মসলা জাতীয় ফসল উৎপাদনেও এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে।আজ মঙ্গলবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার সন্তোষপুর গ্রামে জাহিদুল ইসলামের কৃষি খামার পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নোত্তরে এসব কথা বলেন মাননীয় কৃষিমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড.মো.আব্দুর রাজ্জাক।
এসময় তিনি আরও বলেন,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বে বর্তমান কৃষিবান্ধব সরকারের সময়োপযোগী নীতি প্রণয়ন এবং তা যথাযথভাবে বাস্তবায়নের ফলে কৃষি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তায় বাংলাদেশ অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে।বর্তমান সরকার এখন সব মানুষের জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য নিশ্চিত করতে কাজ করছে। এক্ষেত্রে দানাদার খাদ্য,সবজি ও মসলা চাষের গুরুত্ব অপরিসীম। মানুষের পুষ্টি চাহিদা পূরণে সবজি উৎপাদন যেমন বৃদ্ধি করতে হবে তেমনি নিরাপদ ফল চাষেও গুরুত্ব দিতে হবে।ফসল উৎপাদনের ক্ষেত্রে কোন রাসায়নিক সারের ঘাটতি হবে না।বাড়ির আঙ্গিনায় বা মাঠে কেও খালি জায়গা ফেলে রাখবেন না।সকল খালি জমি ফসল উৎপাদন কজে ব্যবহার করুন।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা-০২ আসনের সংসদ সদস্য হাজী আলী আজগার টগর,
কৃষি সচিব সায়েদুল ইসলাম,কৃষি বিভাগের ডিজি বেনজীর আলম,কৃষি মন্ত্রীর উপদেষ্টা হামিদুর রহমান,চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খাঁন,পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন,জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান মঞ্জু,জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজাদুল ইসলাম,সদর উপজেলার পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুর রহমান, জীবননগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিভাষ চঁন্দ্র শাহা, সদর উপজেলার কৃষি অফিসার তালহা জোবায়ের,জীবননগর উপজেলা কৃষি অফিসার শারমিন আক্তার,জীবননগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি উপাধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক আবু মো.আব্দুল লতিফ অমল, উথলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হান্নান,সাধারণ সম্পাদক মোবারক সোহেল আহম্মেদ প্রদীপ সহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি,রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ,সাংবাদিক ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।