NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, মঙ্গলবার, জুন ১৭, ২০২৫ | ৩ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
বাংলায় কথা বললেই বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিতর্কিত তিন সংসদ নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার " ইসরায়েল আন্তর্জাতিক পারমাণবিক স্থাপনা আইন ভঙ্গ করেছে এবং শীর্ষ ইরানি বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে” ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের ২০টি হলে শাকিব খানের ‘তান্ডব’র শুভ মুক্তি Iran Attack, a Foggy Peace and Truce Deal in Gaza - Dr Pamelia Riviere ফুলেল শুভেচ্ছায় অভিনন্দিত লায়ন শাহ নেওয়াজ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাসহ ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল ভারতীয় বিধ্বস্ত উড়োজাহাজে কারও জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই বিয়ানীবাজারবাসীদের উদ্যোগে সাংবাদিক ও লেখক মুস্তাফিজ  শফি সংবর্ধিত
Logo
logo

খাবারে প্রাকৃতিক সুগন্ধি বিলানো সেই পোলাওপাতা


এম আব্দুর রাজ্জাক প্রকাশিত:  ১৭ জুন, ২০২৫, ০৭:৩১ পিএম

খাবারে প্রাকৃতিক সুগন্ধি বিলানো সেই পোলাওপাতা

এম আব্দুর রাজ্জাক বগুড়া থেকে : খাবারে (ফিরনি-পায়েস) প্রাকৃতিক সুগন্ধির জন্য এক ধরনের পাতা ব্যবহার করা হয় যা পোলাওপাতা নামে পরিচিত। এর প্রমাণ পাওয়া যায় এই গাছের ছোট কিংবা বড় যেকোন পাতা আঙ্গুল দিয়ে ডললে এক ধরনের রস বেড়িয়ে আসে যার গন্ধ সত্যিই পোলাওয়ের মতো। অনেকেই এক পোলাওপাতা বললেও অধিকাংশ গ্রামে এক ক্ষিষাপাতাও বলে ।সম্প্রতি এই পোলাওপাতা গাছ বগুড়া জেলার আদমদিঘী উপজেলার নিমাইদিঘী গ্রামের  আবু তালেব সরদারের বাড়িতে দেখা যায়। আধোঁছায়াযুক্ত স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় ভালো জন্মে বলে এই পোলাওপাতা দেখতে সবুজ সতেজ লম্বা, সরু এবং খাড়া যার অগ্রভাগ তীক্ষ। তবে এই পাতায় কোনো কাঁটা নেই। কথা হয় সেই বাড়ির এক গৃহিনীর সাথে । তিনি জানান, যেকোন খাবারে রান্নার সময় ব্যবহার করা এবং খাবার পরিবেশনের আগে এই পাতা ফেলে দেওয়া হয়। সরজমিনে গিয়ে  " নিউইয়র্ক বাংলা ডটকমের বগুড়া প্রতিনিধি এম আব্দুর রাজ্জাক দেখেন যে, আনারসের গাছের মতো এর গোড়া হতে মোথা আকারে অনেকগুলো ছোট ছোট চারা বের হয়েছে।গোড়ায় জন্মানো এই ছোট ছোট চারাগুলো আলাদা করে লাগালে এর বংশবৃদ্ধি ঘটে। পোলাওপাতা গাছ বহুবর্ষজীবী । তেমন কোনো যত্ন ছাড়াই বাসা-বাড়ির আঙ্গিনায় কিংবা ফুলের টবে শোভা পায়। এর বৃদ্ধি আধোঁছায়াযুক্ত স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় ভালো হয়।পোলাওপাতা গাছের বৈজ্ঞানিক নাম অর্থাৎ উদ্ভিদতাত্ত্বিক নাম Pandanus Amaryllifolius জানা যায়, বাংলাদেশের উপকুলীয় যেমন সাতক্ষীরা,খুলনা,বাগেরহাট প্রভৃতি জেলা এমনকি উত্তরবঙ্গের ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়ে, নঁওগা, বগুড়াতে এটি বেশি দেখা যায়।