নিউইয়র্ক (ইউএনএ): যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী চট্টগ্রামবাসীদের
সর্ববৃহৎ সামাজিক সংগঠন চট্টগ্রাম সমিতি ইউএসএ’র দ্বি-
বার্ষিক নির্বাচন আগামী ২০ অক্টোবর রোববার। নির্বাচনে দুটি
প্যানেল ছাড়াও সাধারণ সম্পাদক পদে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী সহ
সমিতির কার্যকরী পরিষদের ১৯ পদে ৩৯জন প্রার্তী প্রতিদ্ব›িদ্বতা
করছেন। তবে মূল প্রতিদ্ব›িদ্বতায় রয়েছেন ‘তাহের-আরিফ’ ও
‘মাকসুদ-মাসুদ’। সাধারণ সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন
মহিউদ্দিন চৌধুরী। নির্বাচনে ২ হাজার ৮৯৪ জন ভোটার চারটি
কেন্দ্রে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এর মধ্যে আজীবন সদস্য
২৩৩জন। চারটি কেন্দ্রের মধ্যে দুটি কেন্দ্র হবে নিউইয়র্কে। বাকি
দুটো কেন্দ্রের একটি পেনসিলভেনিয়ার ফিলাডেলফিয়ায় আরেকটি
কেন্দ্র কানেকটিকাটে। সংশ্লিস্টরা বলছেন চট্টগ্রাম সমিতির
নির্বাচন হবে প্রতিদ্ব›িদ্বতাপূর্ণ।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নিউইয়র্কের দুটো কেন্দ্রের মধ্যে
একটি ব্রæকলীনের পিএস ১৭৯ স্কুলের অডিটোরিয়াম, আরেকটি
কেন্দ্র জ্যামাইকার ইকরা সেন্টার। বাকি দুটো কেন্দ্রের একটি
ফিলাডেলফিয়ার মদিনা মসজিদে, আরেকটি কেন্দ্র কানেকটিকাটের
স্ট্যামফোর্ড। নির্বাচনের দিন নিউইয়র্কে ভোট গ্রহণ চলবে সকাল
৯টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত। আর ফিলাডেলফিয়ায় ও কানেকটিকাট
কেন্দ্র ভোট গ্রহণ চলবে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
দিনব্যাপী ভোট গ্রহণ শেষে রাতেই ভোট গণনা শেষে বেসরকারি ফলাফল
ঘোষণা করা হবে। ভোট গ্রহণ করা হবে মেশিনে। তবে ‘নো আইডি
নো ভোট’ নিয়ম কার্যকর হবে। নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ এবং
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে সংশ্লিস্ট সকলের সার্বিক সহযোগিতা
কামনা করেছে কমিশন।
এদিকে চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচন ঘিরে প্রতিদ্ব›িদ্ব দুই প্যানেল
সহ স্বতন্ত্র সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী শেষ প্রচারণায় সময় অতিবাহিত
করছেন। প্রার্থীদের পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে গেছে কমিউনিটির
বিভিন্ন এলাকা। অপরদিকে ৬ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন কমিশনের
প্রধান নির্বাচন কমিশনার হচ্ছেন ইঞ্জিনিয়ার শেখ মো. খালেদ।
নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা হছেন যথাক্রমে মোহাম্মদ রুহল আমিন
হোসেন, শাহাব উদ্দিন সাগর, মোহাম্মদ সেলিম হারুন ও ইঞ্জিনিয়ার
মোহাম্মদ এ. হান্নান চৌধুরী।
‘তাহের-আরিফ’ প্যানেল
‘সবার জন্য উন্মুক্ত হউক নিরাপদ ‘তাহের-আরিফ’ প্যানেলের প্রার্থীরা
হলেন: সভাপতি- মোহাম্মদ আবু তাহের, সিনিয়র সহ সভাপতি-
মোহাম্মদ আলী নূর, সহ সভাপতি- হাজী মোহাম্মদ টি. আলম ও ফরিদ
আহমেদ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক- মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম, যুগ্ম
সম্পাদক সাধারণ- মোহাম্মদ কলিম উল্লাহ, সহ-সাধারণ সম্পাদক-
মোহাম্মদ নওশাদ কামাল, সাংগঠনিক সম্পাদক- মোহাম্মদ মহসীন,
কোষাধ্যক্ষ- শফিকুল আলম, সহকারী কোষাধ্যক্ষ- মো. নূরুল আমিন, দপ্তর
সম্পাদক- অজয় পি. তালুকদার, সহকারী দপ্তর সম্পাদক- ইমরুল কায়সার,
শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক- মোহাম্মদ এনামুল চৌধুরী,
সমাজকল্যাণ সম্পাদক- মোহাম্মদ এ হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা
সম্পাদক- মোহাম্মদ জাভেদ শফি, ক্রীড়া সম্পাদক- মোহাম্মদ ঈশা এবং
কার্যনির্বাহী সদস্য যথাক্রমে মোহাম্মদ নাসির চৌধুরী, পল্লব রায় ও
মোহাম্মদ. এম উদ্দীন।
‘তাহের-আরিফ’ প্যানেলের নির্বাচনী ইশতেহার শুক্রবার (১৮ অক্টোবর)
ঘোষণা করা হয়। এ উপলক্ষ্যে এদিন সন্ধ্যায় ব্রæকলীনের রাজমহল রেস্টেরেন্টে
প্যানেল পরিচিতি সভার আয়োজন করা হয়।
‘মাকসুদ-মাসুদ’ প্যানেল
‘আমাদের প্রত্যাশা-সকলের জন্য চট্টগ্রাম সমিতি’ শ্লোগান নিয়ে
গঠিত ‘মাকসুদ-মাসুদ’ প্যানেলের প্রার্থীরা হলেনঃ সভাপতি-
মাকসুদুল হক চৌধুরী, সিনিয়র সহ সভাপতি- মোহাম্মদ মুক্তাদির
বিল্লাহ, সহ সভাপতি- আলী আকবর বাপ্পী ও মোহাম্মদ আইয়ুব
আনসারী, সাধারণ সম্পাদক- মোহাম্মদ মাসুদ এইচ সিরাজী, যুগ্ম
সাধারণ সম্পাদক- ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া, সহ সাধারণ সম্পাদক-
মোহাম্মদ হারুন মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক- মোহাম্মদ ফরহাদ,
কোষাধ্যক্ষ- মোহাম্মদ সুমন উদ্দিন, সহকারী কোষাধ্যক্ষ- তমাল কান্তি
চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক- শিমুল বড়–য়া, সহকারী দপ্তর সম্পাদক- মোহাম্মদ
জে আবেদীন (আতিক), শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক- সুশান্ত দত্ত,
সমাজকল্যান সম্পাদক- আক্তার উল আজম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক-
মোহাম্মদ এ ওয়াদুদ, ক্রীড়া সম্পাদক- মোহাম্মদ জে আজম (জাহেদ) এবং
কার্যনির্বাহী সদস্য নুরুস সাফা, মোহাম্মদ এস আলী ও মোহাম্মদ
শাহা আলম।
তাহের-আরিফ প্যানেলের আহবান
নিউইয়র্ক : এদিকে নির্বাচনে নিজেদের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত
করেছেন ‘তাহের-আরিফ’ প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী আবু তাহের ও
সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী আরিফুল ইসলাম। নির্বাচনে জয়ী হলে
চট্টগ্রাম সমিতিকে প্রবাসের একটি আধুনিক সংগঠনে পরিণত
করার পাশাপাশি নিউইয়র্কে ‘চট্টগ্রাম কনভেনশন সেন্টার’ প্রতিষ্ঠার
অঙ্গীকার করেন তারা। বিভিন্ন গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাতকারে এসব
কথা বলেন ‘তাহের-আরিফ’ প্যানেলের শীর্ষ দুই নেতা।
সভাপতি প্রার্থী আবু তাহের দূর্নীতিমুক্ত চট্টগ্রাম সমিতি গড়ে
তুলবেন উল্লেখ করে বলেন, আমরা যদি দায়িত্ব পাই বিগত সময়ের মতো
আমাদের কমিটিতে কোন আর্থিক অস্বচ্ছতা থাকবেনা। সমিতির
যাবতীয় হিসাব নিকাশ প্রতি চার মাস পরপর উপযুক্ত অডিটের মাধ্যমে
সবার সামনে উপস্থাপন করা হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। এছাড়াও
চট্টগ্রাম সমিতির মাধ্যমে চট্টগ্রামবাসীর কল্যাণের জন্য যা যা করা
লাগে সেসব উন্নয়নমূলক কাজ করতে ‘তাহের-আরিফ’ প্যানেল বদ্ধ
পরিকর থাকবে বলেও জানান আবু তাহের। প্রবাসের বুকে মৃত ব্যক্তিদের
কবরস্থ করার ও সার্বিক খরচ বহনের বিষয়ে তিনি বলেন, চট্টগ্রামের
কোন লোক এখানে মারা গেলে কবরস্থ করা নিয়ে যে ঝামেলা থাকে আমরা
সে সমস্যা সমাধান করব। অতীতেও সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আমরা মৃত
ব্যক্তিদের বরাদ্ধ দিয়ে এসেছি, ভবিষ্যতেও মৃত ব্যক্তিকে কবরস্থ করাসহ
যাবতীয় ব্যয় আমরা বহন করব।
সুষ্ঠু ভোটে জেতার প্রত্যাশা ব্যক্ত করে বলেন, ভোট যদি অবাধ নিরপেক্ষ ও
সুষ্ঠু হয় তাহলে আমি বিপুল ভোটে জয়ী হব। নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু
ভোটের আয়োজন করার পরও যদি আমি হেরে যাই, সে হার আমি মাথা
পেতে নিয়ে জয়ীদের আমি নিজ হাতে বিজয়ের মালা পরিয়ে দিব। এসময়
তিনি চট্টগ্রামবাসীকে আগামী ২০ অক্টোবর নিজ ভোটাধিকার
প্রয়োগের আহবান জানান।
অপরদিকে ‘তাহের-আরিফ’ প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী
আরিফুল ইসলাম বলেন, আমি দীর্ঘদিন যাবৎ চট্টগ্রাম সমিতির
সাথে যুক্ত আছি। আমি ও আমার প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী আবু
তাহের আমরা বিশ্বাস করি আমরা চট্টগ্রামবাসীর সেবক। অতিতেও
আমরা সমিতিতে থেকে জনগণের জন্য কাজ করেছি, মানুষের জন্য কাজ
করেছি, চট্টগ্রামবাসীর জন্য কাজ করেছি। ২০ অক্টোবরের নির্বাচনে
পূর্ণ প্যানেলের ১৯ জনই জয়ী হওয়ার ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদ ব্যক্ত করেন
তিনি। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
মাকসুদ-মাসুদ পরিষদের নির্বাচনী সভা
নিউইয়র্ক: জ্যামাইকার ইকরা পার্টি হলে গত ১২ অক্টোবর শনিবার
‘মাকসুদ-মাসুদ’ প্যানেলের পরিচিতি ও নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত
হয়েছে। ওই দিন বাদ মাগরিব জ্যামাইকার ইকরা পার্টি সেন্টারে
সমিতির সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার আলহাজ মোহাম্মদ
জাফরের সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের সাবেক সভাপতি আহসান
হাবীবের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ
সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য, চট্টগ্রাম সমিতির ট্রাস্টি
বোর্ডের সাবেক কো-চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাজাহান
সিরাজী, প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাবেক সাধারণ
সম্পাদক ও বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচন কমিশনার মেহবুবর রহমান
বাদল, বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে জড়িত প্রবীণ সদস্য
মো. আবু নাসের, সাবেক উপদেষ্টা হাজি শফিউল আলম, সাবেক
নির্বাচন কমিশনার মুজিবুল হক, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মফজল
আহমদ, সাবেক উপদেষ্টা ও আজীবন সদস্য মনজুরুল আলম, মিরসরাই
সমিতির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান উপদেস্টা জি এম ফারুক, বর্তমান
অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির সিনিয়র সদস্য আবুল কাশেম (চট্টলা),
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক প্যানেল মেয়র বিশিষ্ট ব্যবসায়ী
কাজি মোবাশ্বের হাশেমী, সাবেক উপদেষ্টা ও আজীবন সদস্য মোহাম্মদ
জসিম উদ্দীন, রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক মোহাম্মদ জাফর আহমদ, ভবন
উদ্ধার সংক্রান্ত আহ্ধসঢ়;বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য বাবু সাধন কর,
সাবেক নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ নুর ও মোহাম্মদ আলী চৌধুরী
প্রমুখ।
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত, গীতা ও ত্রিপটক পাঠের মাধ্যমে শুরু হওয়া সভায়
আরো বক্তব্য রাখেন সভাপতি পদপ্রার্থী মাকসুদুল হক চৌধুরী, সাধারণ
সম্পাদক পদপ্রার্থী মাসুদ সিরাজী, সিনিয়র সহ-সভাপতি পদপ্রার্থী
মোক্তাদির বিল্লাহ, সহ-সভাপতি পদপ্রার্থী আলী আকবর বাপ্পি, আইয়ুব
আনসারী, যুগ্ম-সম্পাদক পদপ্রার্থী সুশান্ত দত্ত নোটন, সাংগঠনিক
সম্পাদক পদপ্রার্থী মোহাম্মদ ফরহাদ, মুরাদ চৌধুরী, সাবেক দফতর
সম্পাদক মুহাম্মদ দিদার, আজীবন সদস্য মাস্টার মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন
নাদের, কানেটটিকাট থেকে আগত বখতিয়ার সুন্নী সোসাইটির
সহ-সভাপতি মোহাম্মদ জাফর, মোহাম্মদ জসিম উদ্দীন ও কেমারেক্স
ফার্মাসিউটিক্যালের সুপারভাইজার মসিউর রহমানসহ অনেকে।
সভায় নারী পুরুষের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি ছিলো লক্ষ্য করার মতো। সভায়
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গেও মধ্যে ছিলেন মিরসরাই সমিতির সাবেক
সভাপতি আমজাদ হোসেন ভুঁইয়া, মিরসরাই সমিতির সাবেক
সাধারণ সম্পাদক আসিফুর রহমান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই
এসোসিয়েশনের অন্যতম কর্মকর্তা মোহাম্মদ হানিফ চৌধুরী,
মিরসরাই সমিতির সিনিয়র সদস্য আবু তাহের মিয়া, প্রবীণ সদস্য
আবদুল মান্নান, অনোয়ার চৌধুরী, সাবেক কর্মকর্তা মোহাম্মদ
শফি সিকদার, মিরসরাই সমিতির অন্যতম সদস্যা বিশিষ্ট সমাজকর্মী
তাহমিনা আক্তার কলি, মোহাম্মদ ইয়াহিয়া, বাবু মনোরঞ্জন দাস প্রমুখ
।
সভায় সভাপতি পদপ্রার্থী মাকসুদ চৌধুরী তার বক্তব্যে আগামী দিনে
চট্টগ্রাম সমিতি কীভাবে চলবে এবং অতীতে এই সংগঠনের অচল
অবস্থা সৃষ্টির জন্য কারা দায়ী ছিল তার বিস্তারিত তুলে ধরে বলেন,
আসুন আমরা কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে
সংগঠনটিকে এগিয়ে নিয়ে যাই। আমাদের নতুন প্রজন্মদের জন্য,
বৃদ্ধদের জন্য, চট্টগ্রামবাসীর জন্য সম্মিলিতভাবে কিছু করি।
মাকসুদ চৌধুরী বলেন, তার প্যানেল নির্বাচিত হলে সংগঠনের পরিধি
বৃদ্ধির পাশাপাশি গণমুখী কিছু কর্মসূচি গ্রহণ করবেন তার
মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- সব ধর্মের জন্য বৈষম্য দূর করা,
চট্টগ্রামবাসীর জন্য সুবিধাজনক স্থানে আরেকটি ভবন ক্রয় করে
মসজিদ-কমিউনিটি সেন্টার স্থাপনের ব্যবস্থা করা, অন্যান্য স্টেটগুলোর
সঙ্গে সেতুবন্ধনের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট স্টেটে সংগঠনের শাখা গঠন করে
কর্মসূচির বিস্তার করা, নতুন কিংবা অদক্ষ সদস্যদের প্রশিক্ষণ ও
কর্মসংস্থানে সহায়তা প্রদান করা, বন্ধ হয়ে যাওয়া আইটি স্কুল পুনরায়
চালু করা, নতুন জায়গা খুঁজে চট্টগ্রামবাসীর জন্য কবরস্থান ক্রয়ের
ব্যবস্থা করা ইত্যাদি।
সভায় বক্তারা বলেন, চট্টগ্রাম সমিতিকে সামনে এগিয়ে নিতে হলে
‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদের বিকল্প নেই। এই প্যানেলে সবাই তরুণ,
কর্মঠ, আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত, এই প্যানেলে নতুন প্রজন্মের ছেলেরা
প্রার্থী হয়েছেন। তাই আগামী ২০ অক্টোবর রোববারের নির্বাচনে
‘মাকসুদ-মাসুদ’ প্যানেলকে ভোট দিয়ে অনির্বাচিত করার জন্য সব
ভোটারের প্রতি অনুরোধ জানান।