NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, এপ্রিল ২৭, ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
জব্বারের বলীখেলায় আবারও চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার ‘বাঘা’ শরীফ Bangladesh reaffirms commitment to fully Implement the CHT Peace Accord Kashmir Violence Conflict can be Solved Diplomatically or Needs a Retaliation Plan Against Pakistan ব্রেন স্ট্রোক পরবর্তী সময়ে সেরে ওঠার যুগান্তকারী ওষুধ আবিষ্কার নিউইয়র্কে প্রবাসীদের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের মত  বিনিময় নিজেকে রাজা-বাদশাহ ভাবছেন ট্রাম্প! ‘দাগি’ দেখতে কয়েদির বেশে সিনেমা হলে শতাধিক নিশো ভক্ত Attorney General James Wins Case Against Google for Monopolies in Digital Advertising নিউইয়র্কে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ সংবাদ সম্মেলন নানা অভিযোগ উত্থাপন : বাংলাদেশ রেমিট্যান্স মেলা  বয়কটের আহবান নিউইয়র্কের এস্টোরিয়ায় পুলিশের গুলিতে মানসিকভাবে অসুস্থ  এক ব্যক্তির মৃত্যু
Logo
logo

এবিএম মূসা-সেতারা মূসা ফাউন্ডেশনের আজীবন সম্মাননা পেলেন বাসস-এর সাবেক এমডি আমান উল্লাহ


আকবর হায়দার কিরণ   প্রকাশিত:  ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০৫:৪৭ এএম

এবিএম মূসা-সেতারা মূসা ফাউন্ডেশনের আজীবন সম্মাননা পেলেন বাসস-এর সাবেক এমডি আমান উল্লাহ

 এবিএম মূসা-সেতারা মূসা ফাউন্ডেশনের আজীবন সম্মাননা পেলেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)-এর সাবেক এমডি আমান উল্লাহ। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে প্রখ্যাত সাংবাদিক ও কলামিস্ট এবিএম মূসার ৯৪তম এবং বাংলাদেশে নারী সাংবাদিকতার অন্যতম অগ্রদূত সেতারা মূসার ৮৫তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত ‘আজীবন সম্মাননা প্রদান ও স্মারক বক্তৃতা’  অনুষ্ঠানে এ সম্মাননা দেয়া হয়।  আমান উল্লাহকে আজীবন সম্মাননা প্রদান ক্রেস্ট তুলে দেন ফাউন্ডেশনের সভাপতি মরিয়ম সুলতানা মূসা রুমা। এ সময় ‘সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তঃসম্পর্ক’ শীর্ষক স্মারক বক্তব্য দেন কবি ও লেখক, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি এবং দৈনিক কালের কণ্ঠ সম্পাদক হাসান হাফিজ। আজীবন সম্মাননায় ভূষিত হয়ে আমান উল্লাহ বলেন, ‘কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে এবিএম মূসা নিজেকে একজন সফল সাংবাদিক হিসেবে গড়ে তুলেছিলেন। এ দেশের সাংবাদিক অঙ্গনে তিনি ছিলেন এক অনন্য প্রতিভা। তিনি ছিলেন কিংবদন্তি, সাংবাদিকতার দিকপাল। সাংবাদিকতার জগতে মূসা ছিলেন বিরল ব্যক্তিত্ব। পরিস্থিতি ও সময়ের সঠিক মূল্যায়ন করতেন তিনি।’  স্মারক বক্তব্যে হাসান হাফিজ বলেন, ‘‘সাহিত্য চিরকালীন, সাংবাদিকতা তাৎক্ষণিক। সাহিত্য কালজয়ী, অন্যদিকে সাংবাদিকতা কাজ করে সদ্য ঘটে যাওয়া ঘটনাবলি, তার গুরুত্ব, তাৎপর্য ও প্রভাব সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে। সাহিত্যের যে আবেদন, তার যে সৌকুমার্য ও নান্দনিকতা তথা সৌরভ, সেটা মানবমনে দাগ কাটে। গভীর সূক্ষ্ম আলোড়ন তোলে মনের পটে, তা একপ্রকার স্থায়ী আসন করে নিতে সমর্থ হয়। সাহিত্য একক ব্যক্তির কাজ নিভৃত সাধনা। বিপরীতে সাংবাদিকতা হচ্ছে সামষ্টিক উদ্যোগ। গণমাধ্যমের (প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক বা বৈদ্যুতিক) মূল মন্ত্র ‘আমি’ নয় আমরা।’’  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মৃদুলা সমদ্দারের কণ্ঠে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের গান পরিবেশনের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌসের সঞ্চালনায় সাংবাদিক নাছিমুল আরা হক মিমু, ফাউন্ডেশনের সভাপতি মরিয়ম সুলতানা মূসা রুমা, কোষাধ্যক্ষ ব্যারিস্টার আফতাব উদ্দিন, নির্বাহী সদস্য অধ্যাপক ড. শারমিন মূসাসহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।