NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, মঙ্গলবার, জুন ১৭, ২০২৫ | ২ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
বাংলায় কথা বললেই বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিতর্কিত তিন সংসদ নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার " ইসরায়েল আন্তর্জাতিক পারমাণবিক স্থাপনা আইন ভঙ্গ করেছে এবং শীর্ষ ইরানি বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে” ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের ২০টি হলে শাকিব খানের ‘তান্ডব’র শুভ মুক্তি Iran Attack, a Foggy Peace and Truce Deal in Gaza - Dr Pamelia Riviere ফুলেল শুভেচ্ছায় অভিনন্দিত লায়ন শাহ নেওয়াজ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাসহ ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল ভারতীয় বিধ্বস্ত উড়োজাহাজে কারও জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই বিয়ানীবাজারবাসীদের উদ্যোগে সাংবাদিক ও লেখক মুস্তাফিজ  শফি সংবর্ধিত
Logo
logo

চীনের প্রতিটি জায়গার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে ; ৫০তম চীন সফর সিএমজি'র সাক্ষাৎকারে থাই রাজকুমারী


রুবি: প্রকাশিত:  ১৬ জুন, ২০২৫, ০৬:৫১ পিএম

চীনের প্রতিটি জায়গার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে ; ৫০তম চীন সফর সিএমজি'র সাক্ষাৎকারে থাই রাজকুমারী

 

চীনের অনেক জায়গা আমার কাছে খুব পরিচিত। প্রতিটি জায়গার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। প্রতিবার আসলে নতুন কিছু চোখে পড়ে। সম্প্রতি থাই রাজকুমারী সিরিন্দহর্ন চায়না মিডিয়া গ্রুপ সিএমজিকে একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেছেন।

থাই রাজকুমারী সিরিন্দহর্ন ১৯৮১ সালে প্রথমবার চীন সফর করেছিলেন। এবার তার ৫০তম চীন সফর।

চীনের বিষয়ে তার প্রভাব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, চীনে রয়েছে খুব সুন্দর দৃশ্যাবলী। বিশাল চীনে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন বৈচিত্র্য রয়েছে। তাই তাঁর জন্য শিক্ষণীয় অনেক কিছু রয়েছে। চীনা মানুষ, চীনা সংগীত, বিজ্ঞানী ও সাহিত্যিকের কাছ থেকে তিনি অনেক কিছু শিখেছেন। বর্তমানে চীনের বিজ্ঞান অনেক উন্নত হয়েছে। এ বিষয়ে তিনি অল্প করে শিখছেন। চীনে লেখাপড়ার জন্য তিনি অনেক শিক্ষার্থী পাঠিয়েছেন। চীন সম্পর্কে আরও ভালো জানলে আরও বেশি শিক্ষার্থীদের চীনে পাঠানোর জন্য সুবিধা হবে।

গত ৪০ বছরে চীন-থাই সভ্যতার বিনিময়ে ব্যাপক কাজ করেছেন মাদাম সিরিন্দহর্ন। তার প্রভাবে থাইল্যান্ডের চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১৬ সালে থাইল্যান্ড তার প্রথম লুবান ওয়ার্কশপও প্রতিষ্ঠা করা হয়, যা স্থানীয় কলেজ এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বৃত্তিমূলক শিক্ষা গ্রহণ করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। তার অবদানের জন্য ২০১৯ সালে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে "বন্ধুত্বের পদক" প্রদান করেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ পদক পেয়ে তিনি খুব আনন্দিত এবং গর্ববোধ করেন। গত ৪০ বছর ধরে তিনি চীন-থাইল্যান্ড সভ্যতা বিনিময়ের জন্য কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। থাইল্যান্ড ও চীন থেকে আসা তরুণ-তরুণীদের একসঙ্গে পড়াশোনা করা খুবই অর্থবহ। এ শিক্ষার মধ্যে শুধুমাত্র শ্রেণীকক্ষে শেখা এবং যোগাযোগের অন্তর্ভুক্ত নয়, বরং আউটিং, খেলাধুলা এবং ক্লাসরুমের বাইরে একসাথে বিভিন্ন কার্যক্রমে জড়িত হওয়াও অন্তর্ভুক্ত। শিক্ষার্থীরা যখন বড় হয় এবং তাদের পড়াশোনা শেষ করে, তখন তাদের উচিত ভবিষ্যতে যোগাযোগ রাখা এবং একে অপরকে সাহায্য করা। তিনি বিশ্বাস করেন যে, আনন্দময় শিক্ষা এবং লাভবান হওয়া শুধুমাত্র একাডেমিক জ্ঞান আয়ত্ত করার মধ্যেই নয়, বরং বন্ধুত্ব তৈরি করা, অন্যের যত্ন নেওয়া ও ভালবাসা অনুভব করা এবং একে অপরের কাছাকাছি যাওয়ার সঙ্গেও জড়িত।
সূত্র:চায়না মিডিয়া গ্রুপ।