NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, এপ্রিল ২৮, ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Logo
logo

জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে জাতির পিতার ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উদ্‌যাপন


খবর   প্রকাশিত:  ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৭:৫৪ পিএম

জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে জাতির পিতার ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উদ্‌যাপন

 

 

 

নিউইয়র্ক, ১৭ মার্চ ২০২৩: আজ জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসবমূখর পরিবেশে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উদ্‌যাপন করা হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন ও জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটি শুরু হয়। এর পর জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের শাহাদাত বরণকারী সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত; রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ এবং জন্মদিনের কেক কাটা হয়।



জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-স্থায়ী প্রতিনিধি ও চ্যার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ড. মো: মনোয়ার হোসেন বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন এবং তাঁর জীবন ও কর্মের নানা দিক তুলে ধরে বলেন, আমাদের সুদীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতিটি অধ্যায়ের সাথে জড়িয়ে আছে বঙ্গবন্ধুর নাম। তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাঙালি জাতি ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙ্গে ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতার লাল সূর্য। তাই বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ একইসূত্রে গাঁথা। এছাড়া তিনি উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার নানাদিক তুলে ধরেন। এছাড়াও শিশু দিবসের প্রতিপাদ্য ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুদের চোখ সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন’ এর উপর আলোকপাত করে বলেন বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা দর্শনের চলমান প্রক্রিয়া হলো আজকের স্মার্ট বাংলাদেশ।

 জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল ১৮ মার্চ ২০২৩ তারিখ জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে দিনব্যাপী শিশু-কিশোর আনন্দমেলা অনুষ্ঠিত হবে। শিশু-কিশোর আনন্দমেলায় যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশী শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা ও স্মার্ট বাংলাদেশ থিমের উপর রচনা প্রতিযোগিতা, বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ পাঠ এবং বঙ্গবন্ধু চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ এবং অংশগ্রহণকারী সকল শিশু-কিশোরদের সনদপত্র প্রদান করা হবে। এছাড়াও, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রবাসী বাংলাদেশী শিশু-কিশোরদের পাশাপাশি তাদের অভিভাবকগণও উপস্থিত থাকবেন।