পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। ছবি: সংগৃহীত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশের ওপর যারা স্যাংশন দেবে, তাদের বিরুদ্ধে আমরাও স্যাংশন দেব। তবে স্যাংশন দেওয়া নিয়ে বাংলাদেশের তাড়াহুড়ো নেই।যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য সফর শেষে বুধবার (৪ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন ড. মোমেন। প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে নিউইয়র্কে দেওয়া এক বক্তব্যে বলেছেন, বাইরের দেশ থেকে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র হলে বাংলাদেশের জনগণও তাদের স্যাংশন দেবে। স্যাংশন দেওয়া নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রস্তুতি নিচ্ছে কি না, জানতে চাওয়া হয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে। জবাবে মোমেন বলেন, অবশ্যই আমরাও স্যাংশন দেব। প্রয়োজনে প্রস্তুতি নেব আমরা। অবশ্যই আমরা স্যাংশন দেব। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন স্যাংশন কাদের ওপর দেওয়া হবে এবং কি বিষয়ে স্যাংশন দেওয়া হবে? জানতে চাইলে মোমেন বলেন, যারা আমাদের ওপর স্যাংশন দেবে তাদের ওপর স্যাংশন দিতে পারি। পারি না? নিশ্চই পারি। প্রয়োজনে প্রস্তুতি নেব। তাড়াহুড়ো কিসের। বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্যাংশন হতে পারে। এগুলো সময় মতো জানবেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে প্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে বাংলাদেশের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। নিষেধাজ্ঞা দিলে দেবে। বাইরের দেশ থেকে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র হলে বাংলাদেশের জনগণও তাদের স্যাংশন দেবে।
যারা স্যাংশন দেবে, তাদের বিরুদ্ধে আমরাও স্যাংশন দেব: পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন
প্রকাশিত: ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:৩৩ এএম

আন্তর্জাতিক রিলেটেড নিউজ

প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও আইনমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

VOA Wins Five Chesapeake AP Awards in Multiple Categories

সিআইআইই’র আয়োজন ‘এক অঞ্চল এক পথ’ উদ্যোগের দেশগুলোর মধ্যে আর্থ- বাণিজ্যিক সম্পর্ক বৃদ্ধি পাবে

চলতি বছর চীনের ‘এক অঞ্চল, এক পথ’ তথা বিআরআই প্রস্তাব উত্থাপনের দশম বার্ষিকী

বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) বিশ্বকে আরও ঘনিষ্ঠ করছে; শেন হাই সিয়োং

চীনা প্রেসিডেন্ট কর্তৃক বিআরআইয়ের উচ্চ মানের আটটি পদক্ষেপের ঘোষণা

Necessity of Mother Tongue in Primary Education: A Chittagong Hill Tracts Perspective

সিএমজি’র সঙ্গে কঙ্গো-কিনশাসা’র প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎকার