NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, এপ্রিল ২৮, ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
জব্বারের বলীখেলায় আবারও চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার ‘বাঘা’ শরীফ Bangladesh reaffirms commitment to fully Implement the CHT Peace Accord Kashmir Violence Conflict can be Solved Diplomatically or Needs a Retaliation Plan Against Pakistan ব্রেন স্ট্রোক পরবর্তী সময়ে সেরে ওঠার যুগান্তকারী ওষুধ আবিষ্কার নিউইয়র্কে প্রবাসীদের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের মত  বিনিময় নিজেকে রাজা-বাদশাহ ভাবছেন ট্রাম্প! ‘দাগি’ দেখতে কয়েদির বেশে সিনেমা হলে শতাধিক নিশো ভক্ত Attorney General James Wins Case Against Google for Monopolies in Digital Advertising নিউইয়র্কে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ সংবাদ সম্মেলন নানা অভিযোগ উত্থাপন : বাংলাদেশ রেমিট্যান্স মেলা  বয়কটের আহবান নিউইয়র্কের এস্টোরিয়ায় পুলিশের গুলিতে মানসিকভাবে অসুস্থ  এক ব্যক্তির মৃত্যু
Logo
logo

টাকা ও ধন-সম্পদ লুট করতেই চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় বৃদ্ধ দম্পতিকে হত্যা


মোহাম্মদ আবদুল্লাহ প্রকাশিত:  ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০২:৩২ পিএম

টাকা ও ধন-সম্পদ লুট করতেই চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় বৃদ্ধ দম্পতিকে হত্যা

টাকা ও ধন-সম্পদ লুট করতেই আলমডাঙ্গায় বৃদ্ধ দম্পতিকে হত্যা করা হয়েছে। হত্যার ঘটনার পাঁচদিন পর জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যদের হাতে গ্রেফতার চারজন এমন তথ্যই দিয়েছেন।

পর বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন আলমডাঙ্গার কালিদাসপুর ইউনিয়নের আসাননগর গ্রামের বজলু রহমানের ছেলে সাহাবুল (২৪), একই গ্রামের মাসুদ আলীর ছেলে বিদ্যুৎ (২৩), পিন্টু রহমানের ছেলে রাজিব (২৫) ও তাজউদ্দীনের ছেলে শাকিল হোসেন (২১)।

গ্রেফতারকৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার বলেন, শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে আলমডাঙ্গার পুরাতন বাজারের অর্পিত সম্পত্তির বাড়িতে ব্যবসায়ী নজির উদ্দিন ও তার স্ত্রী ফরিদা বেগমকে নির্মমভাবে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এর আগে নজির উদ্দিন ধান-চালের পাশাপাশি বালুর ব্যবসা শুরু করেছিলেন। এজন্য তিনি একটি ট্রলিও কেনেন। সাহাবুল নামে এক যুবক সেই ট্রলিতে বালু আনা-নেওয়া করতেন। তিনিই টাকা ও সম্পদের জন্য নজির ও তার স্ত্রীকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা মতো ঘটনার দিন সাহাবুল তার সহযোগী বিদ্যুৎ ও রাজিবকে নিয়ে রাত সাড়ে ৮টার দিকে নজির উদ্দিনের বাড়ির সামনে হাজির হন। বালু কেনার কথা শুনে এবং সাহাবুলকে চিনতে পেরে নজির উদ্দিন বাড়ির দরজা খুলে দেন। তারা বাড়িতে ঢুকে স্বামী-স্ত্রীকে খুন করে নগদ টাকা ও দু’টি মোবাইল ফোন নিয়ে পালিয়ে যান। পরে ওই ফোন দু’টিকে জাল হিসেবে ব্যবহার করে পুলিশ। পাঁচদিন ধরে মোবাইল ফোন দু’টি বন্ধ পাওয়া যায়। ফোন খোলার অপেক্ষা করতে থাকে পুলিশ। মঙ্গলবার রাত থেকে দু’টি ফোনের মধ্যে একটি খোলা পায় পুলিশ। লোকেশন ধরে পুলিশ মোবাইল ফোনের কাছে চলে যায়। পুলিশের পাতা ফাঁদে প্রথম আটকা পড়েন বিদ্যুৎ। এরপর একে একে আটক করা হয় সাহাবুল রাজিব ও শাকিলকে।

পুলিশ সুপার বলেন, গ্রেফতার রাজিবের কাছ থেকে ৩৫ হাজার, বিদ্যুতের কাছ থেকে আট হাজার, নিহতদের মোবাইল ফোন, ব্যাগ ও আসামিদের রক্তমাখা কাপড় উদ্ধার করা হয়।