NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শনিবার, জুন ১৪, ২০২৫ | ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের ২০টি হলে শাকিব খানের ‘তান্ডব’র শুভ মুক্তি Iran Attack, a Foggy Peace and Truce Deal in Gaza - Dr Pamelia Riviere ফুলেল শুভেচ্ছায় অভিনন্দিত লায়ন শাহ নেওয়াজ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাসহ ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল ভারতীয় বিধ্বস্ত উড়োজাহাজে কারও জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই বিয়ানীবাজারবাসীদের উদ্যোগে সাংবাদিক ও লেখক মুস্তাফিজ  শফি সংবর্ধিত ট্রাম্পের নতুন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর, যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন উত্তেজনা চরমে বিক্ষোভে উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড বাহিনী, ডেমোক্র্যাটদের ক্ষোভ কোরবানীর ত্যাগের মহিমায় নিউইয়র্কে ঈদুল আজহা পালিত মুসলিম উম্মার ঐক্য, সৌহার্দ্য-সমৃদ্ধি  কামনা
Logo
logo

চীন ও কেনিয়ার সুসম্পর্ক দীর্ঘকালের : কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট রুটো


আন্তর্জাতিক ডেস্ক : প্রকাশিত:  ১৩ জুন, ২০২৫, ০৮:৫২ পিএম

চীন ও কেনিয়ার সুসম্পর্ক দীর্ঘকালের : কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট রুটো

সম্প্রতি কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট ভিলিয়াম সামোয়েই রুটো চীন সফর করেছেন। চায়না মিডিয়া গ্রুপ সিএমজিকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি চীন-কেনিয়া সহযোগিতা এবং উভয়ের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে মন্তব্য করেছেন।


সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আসলে ছয়শ’ বছর আগে, কেনিয়া ও চীন রেশম বাণিজ্যের মাধ্যমে বেসরকারি বিনিময় স্থাপন করেছিল। বর্তমানে চার শতাধিক চীনা প্রতিষ্ঠান কেনিয়ায় অবকাঠামো, পর্যটনসহ বিভিন্ন খাতে পুঁজি বিনিয়োগ করছে। তাই তাঁর এবারের চীন সফরের উদ্দেশ্য হলো সহযোগিতার আরো বেশি সম্ভাবনা উন্মোচন করা। 

একটি আন্তর্জাতিক গণজরিপ থেকে জানা যায়, ৭০ শতাংশেরও বেশি কেনিয়ার মানুষ চীন ও চীনাদের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করে। এর কারণ বিশ্লেষণ করে প্রেসিডেন্ট রুটো বলেন, প্রথমত, চীন ও কেনিয়ার সুসম্পর্ক দীর্ঘকালের। চীন কেনিয়ার অবকাঠামো নির্মাণে ব্যাপক সমর্থন দিয়েছে। দ্বিতীয়ত, কেনিয়া ও চীনের পেশাদারিত্ব একই রকম। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং অনুপ্রেরণামূলক বিষয় হল দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময়। কেনিয়া এবং চীনের মধ্যে এই উষ্ণ এবং বন্ধুত্বপূর্ণ মানুষে মানুষে সম্পর্কই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ইতিবাচক বিকাশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি হয়ে উঠেছে।


মার্কিন শুল্ক আরোপের বিষয়ে রুটো বলেন, তাঁর দেশ মার্কিন সরকারের সঙ্গে এ বিষয়ে যোগাযোগ করছে। তিনি মনে করেন, বহুপক্ষবাদ মেনে চলতে হবে, একতরফাবাদ ছেড়ে দিতে হবে। কারণ, বহুপক্ষবাদ আরো বেশি নিশ্চয়তা দেয়, বিভিন্ন দেশের জন্য ন্যায়সঙ্গত বাণিজ্যিক পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারে। তাই, যৌথভাবে বহুপক্ষবাদ রক্ষা করা উচিত। 

সূত্র: শুয়েই-তৌহিদ-জিনিয়া, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।