NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, জুন ১৫, ২০২৫ | ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
" ইসরায়েল আন্তর্জাতিক পারমাণবিক স্থাপনা আইন ভঙ্গ করেছে এবং শীর্ষ ইরানি বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে” ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের ২০টি হলে শাকিব খানের ‘তান্ডব’র শুভ মুক্তি Iran Attack, a Foggy Peace and Truce Deal in Gaza - Dr Pamelia Riviere ফুলেল শুভেচ্ছায় অভিনন্দিত লায়ন শাহ নেওয়াজ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাসহ ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল ভারতীয় বিধ্বস্ত উড়োজাহাজে কারও জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই বিয়ানীবাজারবাসীদের উদ্যোগে সাংবাদিক ও লেখক মুস্তাফিজ  শফি সংবর্ধিত ট্রাম্পের নতুন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর, যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন উত্তেজনা চরমে বিক্ষোভে উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড বাহিনী, ডেমোক্র্যাটদের ক্ষোভ
Logo
logo

শুল্ক-ফেরত ব্যবস্থা চীনের পর্যটন শিল্পকে উদ্দীপিত করছে


আন্তর্জাতিক : প্রকাশিত:  ১৪ জুন, ২০২৫, ০২:৫৫ পিএম

শুল্ক-ফেরত ব্যবস্থা চীনের পর্যটন শিল্পকে উদ্দীপিত করছে

 

 

চীন সরকার বিদেশি পর্যটকদের জন্য ট্যাক্স (ভ্যাট) রিফান্ড বা শুল্ক-ফেরত ব্যবস্থা আরও সহজ করেছে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, এখন থেকে মাত্র ২০০ ইউয়ান (প্রায় ৩,৫০০ টাকা) মূল্যের পণ্য কিনলেই বিদেশি ভ্রমণকারীরা ভ্যাট ফেরত পাবেন। এছাড়া ক্যাশ রিফান্ডের সর্বোচ্চ সীমা ১০ হাজার ইউয়ান থেকে বেড়ে ২০,০০০ ইউয়ান (প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা) করা হয়েছে। অন্যান্য রিফান্ড পদ্ধতির জন্য কোনো সীমাবদ্ধতা থাকবে না।

তাছাড়া, এখন বিদেশিরা নতুন সুবিধাসমূহ উপভোগ করতে পারেন। যেমন ‘কিনলেই ফেরত’ ব্যবস্থা চালু: এখন থেকে পণ্য কিনে সঙ্গে সঙ্গে রিফান্ড পাওয়া যাবে। বড় শপিং মল, পর্যটন স্পট ও বিদেশি পর্যটনপ্রবণ এলাকায় বিশেষ ‘ক্যাশব্যাক কাউন্টার’ স্থাপন করা হবে। সারাদেশে আরও বেশি সংখ্যক ট্যাক্স-ফ্রি শপ ও রিফান্ড এজেন্ট প্রতিষ্ঠান চালু হবে। এই নীতিটি চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয় ও কর কর্তৃপক্ষসহ ছয়টি সংস্থার সমন্বয়ে প্রণীত হয়েছে।

২০১৫ সাল থেকে চীনে এই ব্যবস্থা চালু রয়েছে, যা ইইউ, জাপান, সিঙ্গাপুরসহ ৫০টিরও বেশি দেশে প্রচলিত। গত কয়েক বছরে বিদেশি পর্যটকদের রিফান্ডের পরিমাণ ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই সিদ্ধান্ত চীনের পর্যটন শিল্পকে উদ্দীপিত করতে এবং বিদেশি মুদ্রা আয় বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে কোভিড-পরবর্তী সময়ে আন্তর্জাতিক পর্যটন পুনরুজ্জীবিত করতে এটি একটি কার্যকর পদক্ষেপ।

বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য
ঢাকা-বেইজিং ফ্লাইটে যাতায়াতকারী বাংলাদেশিরাও এই সুবিধা পাবেন।শপিংয়ের সময় ‘ট্যাক্স ফ্রি’ লোগোযুক্ত দোকানে কেনাকাটা করতে হবে।বিমানবন্দরে রিফান্ডের জন্য পণ্যের মূল ট্যাগ ও রিসিপ্ট সংরক্ষণ করতে হবে।

সূত্র: স্বর্ণা-হাশিম-লিলি, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।