NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শনিবার, এপ্রিল ২৬, ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
জব্বারের বলীখেলায় আবারও চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার ‘বাঘা’ শরীফ Bangladesh reaffirms commitment to fully Implement the CHT Peace Accord Kashmir Violence Conflict can be Solved Diplomatically or Needs a Retaliation Plan Against Pakistan ব্রেন স্ট্রোক পরবর্তী সময়ে সেরে ওঠার যুগান্তকারী ওষুধ আবিষ্কার নিউইয়র্কে প্রবাসীদের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের মত  বিনিময় নিজেকে রাজা-বাদশাহ ভাবছেন ট্রাম্প! ‘দাগি’ দেখতে কয়েদির বেশে সিনেমা হলে শতাধিক নিশো ভক্ত Attorney General James Wins Case Against Google for Monopolies in Digital Advertising নিউইয়র্কে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ সংবাদ সম্মেলন নানা অভিযোগ উত্থাপন : বাংলাদেশ রেমিট্যান্স মেলা  বয়কটের আহবান নিউইয়র্কের এস্টোরিয়ায় পুলিশের গুলিতে মানসিকভাবে অসুস্থ  এক ব্যক্তির মৃত্যু
Logo
logo

সহযোগিতার মাধ্যমে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন ও শিল্পের রূপান্তরকে উৎসাহিত করাতে হবে: সি


আন্তর্জাতিক : প্রকাশিত:  ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ০৫:২৫ পিএম

সহযোগিতার মাধ্যমে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন ও শিল্পের রূপান্তরকে উৎসাহিত করাতে হবে: সি

 

চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং গতকাল (বুধবার) জলবায়ু এবং ন্যায়সঙ্গত পরিবর্তন বিষয়ক শীর্ষ সম্মেলনে ভিডিও ভাষণ দিয়েছেন।

ভাষণে সি চিন পিং বলেন, ‘এ বছর প্যারিস চুক্তির দশম বার্ষিকী এবং জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার ৮০তম বার্ষিকী। কিছু প্রধান দেশ একতরফাবাদ ও সুরক্ষাবাদের প্রতি আগ্রহী, যা আন্তর্জাতিক নিয়ম ও আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলার উপর গুরুতর প্রভাব ফেলেছে। তবে, ইতিহাস সর্বদা বাঁক ও মোড় নিয়ে এগিয়ে যায়। যতক্ষণ আমাদের দৃঢ় আত্মবিশ্বাস থাকবে এবং ঐক্য ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করা হবে, ততক্ষণ আমরা প্রতিকূল পরিস্থিতি অতিক্রম করতে সক্ষম হব এবং বিশ্বব্যাপী জলবায়ু শাসন এবং বিশ্বের সব প্রগতিশীল কারণগুলোর স্থিতিশীল ও দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।”


সি চিন পিং চারটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন। প্রথমত, বহুপাক্ষিকতা মেনে চলতে হবে। সবাইকে দৃঢ়ভাবে জাতিসংঘের মূল আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা, আন্তর্জাতিক আইনের উপর ভিত্তি করে আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা এবং আন্তর্জাতিক ন্যায্যতা ও ন্যায়বিচারকে দৃঢ়ভাবে সমুন্নত রাখতে হবে। দ্বিতীয়ত, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা আরও গভীর করতে হবে। সবার উচিত উন্মুক্তকরণ ও সহনশীলতার মাধ্যমে বাধা ও দ্বন্দ্ব মোকাবিলা করা; সহযোগিতার মাধ্যমে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন ও শিল্পের রূপান্তরে উত্সাহিত করা এবং উচ্চমানের সবুজ প্রযুক্তি ও পণ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করা। যাতে সব দেশ, বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলো তা ব্যবহার করতে পারে, বহন করতে পারে এবং ভালভাবে কাজে লাগাতে পারে। তৃতীয়ত, একটি ন্যায্য পরিবর্তন প্রচার করতে হবে। জনগণকে অগ্রাধিকার দেওয়ায় তাদের জীবিকা ও জলবায়ু শাসনের উন্নতির সমন্বয় সাধন করতে হবে এবং পরিবেশ রক্ষা, অর্থনীতির উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য দূরীকরণের মতো একাধিক লক্ষ্যের সমন্বয় সাধন করতে হবে। চতুর্থত, বাস্তব পদক্ষেপগুলোকে শক্তিশালী করতে হবে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং জ্বালানি রূপান্তরের সমন্বিত উন্নয়নের উপর ভিত্তি করে জাতীয় স্বাধীন অবদানের জন্য একটি কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের জন্য সব পক্ষের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা করা উচিৎ।

সূত্র : রুবি-তৌহিদ-সুবর্ণা, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।