NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, এপ্রিল ২৭, ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
জব্বারের বলীখেলায় আবারও চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার ‘বাঘা’ শরীফ Bangladesh reaffirms commitment to fully Implement the CHT Peace Accord Kashmir Violence Conflict can be Solved Diplomatically or Needs a Retaliation Plan Against Pakistan ব্রেন স্ট্রোক পরবর্তী সময়ে সেরে ওঠার যুগান্তকারী ওষুধ আবিষ্কার নিউইয়র্কে প্রবাসীদের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের মত  বিনিময় নিজেকে রাজা-বাদশাহ ভাবছেন ট্রাম্প! ‘দাগি’ দেখতে কয়েদির বেশে সিনেমা হলে শতাধিক নিশো ভক্ত Attorney General James Wins Case Against Google for Monopolies in Digital Advertising নিউইয়র্কে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ সংবাদ সম্মেলন নানা অভিযোগ উত্থাপন : বাংলাদেশ রেমিট্যান্স মেলা  বয়কটের আহবান নিউইয়র্কের এস্টোরিয়ায় পুলিশের গুলিতে মানসিকভাবে অসুস্থ  এক ব্যক্তির মৃত্যু
Logo
logo

দু’দেশের সম্পর্ক উন্নয়ন নতুন সুযোগের মুখোমুখি হচ্ছে: ওয়াং ই


আন্তর্জাতিক: প্রকাশিত:  ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:৪৮ এএম

দু’দেশের সম্পর্ক উন্নয়ন নতুন সুযোগের মুখোমুখি হচ্ছে: ওয়াং ই

 

 

 


চীনের কমিউনিস্ট পার্টির পলিট ব্যুরোর সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন গত (মঙ্গলবার) বেইজিংয়ে বৈঠক করেছেন। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর চীন হল তাঁর বিদেশ সফরের প্রথম দেশ।

বৈঠকে ওয়াং ই বলেন, চীন সবসময় বাংলাদেশকে প্রতিবেশী কূটনীতির গুরুত্বপূর্ণ স্থানে রাখে। বাংলাদেশের সকল মানুষের সঙ্গে সহাবস্থানের নীতি মেনে চলে চীন। চলতি বছর দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী এবং ‘চীন-বাংলাদেশ মানবিক ও সাংস্কৃতিক বিনিময় বর্ষ’। দু’দেশের সম্পর্ক উন্নয়ন নতুন সুযোগের মুখোমুখি হচ্ছে। চীন বাংলাদেশের সঙ্গে ঐতিহ্যগত মৈত্রীর ভিত্তিতে, কৌশলগত যোগাযোগ জোরদার করতে, বাস্তবভিত্তিক সহযোগিতা সম্প্রসারণ করতে, উচ্চমানে ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ উদ্যোগের আওতায় নির্মাণ করতে, চীন-বাংলাদেশ সার্বিক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে ইচ্ছুক। 

জবাবে তৌহিদ হোসেন বলেন, চীনের সঙ্গে বন্ধুত্ব হল বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর অভিন্ন চেতনা, যা প্রতি সরকারের আমলেই সকল মানুষের সমর্থন পায়। বাংলাদেশ চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী উদযাপন ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে নতুন পর্যায়ে উন্নীত করার আকাঙ্ক্ষা লালন করে। বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে এক চীন নীতি এবং অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি মেনে চলে এবং দৃঢ়ভাব জাতিসংঘের ২৭৫৮ নম্বর প্রস্তাবকে সমুন্নত রাখে। বাংলাদেশ হল চীনের সঙ্গে ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ সহযোগিতা স্মরক স্বাক্ষর করা প্রথম দক্ষিণ এশীয় দেশ। তাঁর দেশ চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উত্থাপিত তিনটি বিশ্ব উদ্যোগে গুরুত্বারোপ করে এবং বেইজিংয়ের সঙ্গে আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক বিষয়ে সমন্বয় জোরদার করতে ইচ্ছুক বলেও জানান তৌহিদ হোসেন। 

সূত্র: শুয়েই-হাশিম-জিনিয়া, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।