NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, এপ্রিল ২৭, ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
জব্বারের বলীখেলায় আবারও চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার ‘বাঘা’ শরীফ Bangladesh reaffirms commitment to fully Implement the CHT Peace Accord Kashmir Violence Conflict can be Solved Diplomatically or Needs a Retaliation Plan Against Pakistan ব্রেন স্ট্রোক পরবর্তী সময়ে সেরে ওঠার যুগান্তকারী ওষুধ আবিষ্কার নিউইয়র্কে প্রবাসীদের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের মত  বিনিময় নিজেকে রাজা-বাদশাহ ভাবছেন ট্রাম্প! ‘দাগি’ দেখতে কয়েদির বেশে সিনেমা হলে শতাধিক নিশো ভক্ত Attorney General James Wins Case Against Google for Monopolies in Digital Advertising নিউইয়র্কে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ সংবাদ সম্মেলন নানা অভিযোগ উত্থাপন : বাংলাদেশ রেমিট্যান্স মেলা  বয়কটের আহবান নিউইয়র্কের এস্টোরিয়ায় পুলিশের গুলিতে মানসিকভাবে অসুস্থ  এক ব্যক্তির মৃত্যু
Logo
logo

এবার ‘জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব’ বাতিল করলেন ট্রাম্প


খবর   প্রকাশিত:  ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০৫:৫৫ এএম

এবার ‘জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব’ বাতিল করলেন ট্রাম্প

 শপথ নিয়েই মার্কিন নীতিতে ব্যাপক উলট পালট শুরু করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। নির্বাচনী প্রচারণায় নিজের করা প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে বেশ জোড়েসোড়ে কাজ শুরু করেছেন তিনি। ওভাল অফিসে উঠেই অন্তত কয়েক ডজন নির্বাহী আদেশে সই করেছেন দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন করা ওই রিপাবলিকান নেতা। অভিবাসীদের দৌরাত্ম্য ঠেকাতে শপথ গ্রহণের প্রথম দিনই জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব বাতিল করেছেন ডনাল্ড ট্রাম্প। এ খবর দিয়েছে অনলাইন সিএনএন। এতে বলা হয়, প্রায় ১৫০ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ডে জন্ম নেয়া শিশুরা ‘জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব’ পেয়ে আসছেন।

ট্রাম্প এই সাংবিধানিক অধিকারকে ‘হাস্যকর’ বলে অভিহিত করেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জানান, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব একেবারে হাস্যকর। তার বিশ্বাস এই বিধান বদলানোর জন্য ভালো আইনগত যুক্তি আছে। একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, অভিবাসন বিষয়ে ট্রাম্প একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছেন। তিনি বিচার বিভাগের জাতীয় অভিবাসন আদালত পরিচালনাকারী সংস্থার শীর্ষ নেতৃত্বকে সরিয়ে দিয়েছেন। সোমবার ট্রাম্প শপথ নেয়ার পরই এ কাজ করেন। অভিবাসন বিষয়ক নির্বাহী অফিসের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন আদালত পরিচালিত হয়ে থাকে। যেখানে অভিবাসন বিচারকরা সিদ্ধান্ত নেন যে অভিবাসীরা যুক্তরাষ্ট্রে থাকতে পারবেন নাকি তাদের বহিষ্কার করা হবে।