NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, জুন ১৬, ২০২৫ | ২ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
" ইসরায়েল আন্তর্জাতিক পারমাণবিক স্থাপনা আইন ভঙ্গ করেছে এবং শীর্ষ ইরানি বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে” ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের ২০টি হলে শাকিব খানের ‘তান্ডব’র শুভ মুক্তি Iran Attack, a Foggy Peace and Truce Deal in Gaza - Dr Pamelia Riviere ফুলেল শুভেচ্ছায় অভিনন্দিত লায়ন শাহ নেওয়াজ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাসহ ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল ভারতীয় বিধ্বস্ত উড়োজাহাজে কারও জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই বিয়ানীবাজারবাসীদের উদ্যোগে সাংবাদিক ও লেখক মুস্তাফিজ  শফি সংবর্ধিত ট্রাম্পের নতুন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর, যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন উত্তেজনা চরমে বিক্ষোভে উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড বাহিনী, ডেমোক্র্যাটদের ক্ষোভ
Logo
logo

চীন ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে সার্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্বের সম্পর্ক


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: প্রকাশিত:  ১৫ জুন, ২০২৫, ১১:৫৮ পিএম

চীন ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে সার্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্বের সম্পর্ক

 

 


চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং গত শনিবার বিকেলে বেইজিংয়ের মহাগণভবনে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রবোও সুবিয়ানতোর সাথে বৈঠক করেছেন।

সি চিন পিং উল্লেখ করেন যে, প্রেসিডেন্ট সুবিয়ানতো এই বছরের মার্চে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার পরপরই চীন সফর করেছেন এবং তারপরে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর আবার চীন সফর করছেন। এটি চীন-ইন্দোনেশিয়া সম্পর্ক উন্নয়নের প্রেসিডেন্ট সুবিয়ানতো অতন্ত গুরুত্ব দিচ্ছেন। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উচ্চ স্তরের এবং তার কৌশলগত তাৎপর্য রয়েছে। 

সি চিন পিং জোর দিয়ে বলেছেন যে, উভয়পক্ষের উচিত উচ্চ স্তরের কৌশলগত পারস্পরিক বিশ্বাসকে সুসংহত করা, সরকার, আইন প্রণয়ন সংস্থা এবং স্থানীয় সরকারগুলোর মধ্যে উচ্চ-স্তরের আদান-প্রদান ও সহযোগিতা জোরদার করা, দেশ শাসনের অভিজ্ঞতা বিনিময় জোরদার করা, আধুনিকীকরণের পথ অন্বেষণে একে অপরকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করা এবং জাতীয় স্বার্থের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ প্রধান উদ্বেগের সুরক্ষায় একে অপরকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করা। দু’দেশের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতার বিন্যাস আরও উন্নত করা এবং রাজনীতি, অর্থনীতি, মানবিক, সামুদ্রিক এবং নিরাপত্তায় সহযোগিতার ‘পাঁচটি স্তম্ভ’ তৈরি করা উচিত।

সি চিন পিং জোর দিয়ে বলেছেন যে, এই বছর শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচটি নীতি ঘোষণার ৭০তম বার্ষিকী এবং পরের বছর বান্দুং সম্মেলনের ৭০তম বার্ষিকী চিহ্নিত করে। প্রধান উন্নয়নশীল দেশ, উদীয়মান বাজারের দেশ এবং গ্লোবাল সাউথের প্রধান দুটি সদস্য হিসেবে চীন ও ইন্দোনেশিয়াকে যৌথভাবে শান্তি, সহযোগিতা, সহনশীলতা এবং একীভূতকরণের সাথে এশিয়ান মূল্যবোধের প্রচার করা উচিত, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচটি নীতি এবং বান্দুং মর্ম নতুন যুগের সংজ্ঞা এবং গ্লোবাল সাউথের দেশগুলোর নিজেদেরকে শক্তিশালী করতে এবং বিশ্বব্যাপী শাসনকে আরও ন্যায্য ও যুক্তিসঙ্গত দিকে উন্নীত করতে একত্রিত হওয়ার পথে নেতৃত্ব দেওয়া উচিত।


আলোচনার পর, দুই রাষ্ট্রপ্রধান যৌথভাবে যৌথ উন্নয়ন, সমুদ্র অর্থনীতি, জল সংরক্ষণ, খনিজ এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বেশ কয়েকটি নথিতে স্বাক্ষর প্রত্যক্ষ করেছেন। উভয়পক্ষ ‘চীন ও ইন্দোনেশিয়া সার্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্বের সম্পর্ক এবং চীন-ইন্দোনেশিয়া অভিন্ন কল্যাণের কমিউনিটি গঠনের যৌথ বিবৃতি’ জারি করেছে।

আলোচনার আগে, সি চিন পিং মহাগণভবনে প্রেসিডেন্ট প্রবোও সুবিয়ানতোর জন্য একটি স্বাগত অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
সেই রাতে, সি চিন পিং মহাগণভবনের ​​গোল্ডেন হলে প্রেসিডেন্ট প্রবোও সুবিয়ানতোর জন্য স্বাগত ভোজসভার আয়োজন করেন। 

সূত্র:স্বর্ণা-হাশিম-লিলি, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।