NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, জুন ১৫, ২০২৫ | ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের ২০টি হলে শাকিব খানের ‘তান্ডব’র শুভ মুক্তি Iran Attack, a Foggy Peace and Truce Deal in Gaza - Dr Pamelia Riviere ফুলেল শুভেচ্ছায় অভিনন্দিত লায়ন শাহ নেওয়াজ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাসহ ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল ভারতীয় বিধ্বস্ত উড়োজাহাজে কারও জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই বিয়ানীবাজারবাসীদের উদ্যোগে সাংবাদিক ও লেখক মুস্তাফিজ  শফি সংবর্ধিত ট্রাম্পের নতুন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর, যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন উত্তেজনা চরমে বিক্ষোভে উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড বাহিনী, ডেমোক্র্যাটদের ক্ষোভ কোরবানীর ত্যাগের মহিমায় নিউইয়র্কে ঈদুল আজহা পালিত মুসলিম উম্মার ঐক্য, সৌহার্দ্য-সমৃদ্ধি  কামনা
Logo
logo

অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন বাংলা পত্রিকা ২৯ বছরে, টাইম টেলিভিশন ১১ বছরে পদার্পণ


খবর   প্রকাশিত:  ১৪ জুন, ২০২৫, ১১:৩১ এএম

অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন  বাংলা পত্রিকা ২৯ বছরে, টাইম টেলিভিশন ১১ বছরে পদার্পণ


নিউইয়র্ক (ইউএনএ): পাঠক প্রিয়তায় ২৮ পেরিয়ে ২৯ বছরে পদার্পণ
করলো উত্তর আমেরিকা প্রবাসী বাংলাদেশীদের মুখপত্র এবং অন্যতম
পাঠকপ্রিয় পুরনো সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা। পাশাপাশি দর্শক
ভালোবাসায় দশ পেরিয়ে এগারোতে পা দিলো দর্শকনন্দিত নিউইয়র্কের
জনপ্রিয় বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল টাইম টেলিভিশন। মিডিয়া
দু’টির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে গত ২৬ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার
সিটির এস্টোরিয়াস্থ মিডিয়া হাউজটির বার্তা কক্ষে আয়োজিত
অনাড়ম্বর এক অনুষ্ঠানে কেক কেটে পালিত হলো বাংলা পত্রিকা ও টাইম
টেলিভিশন-এর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এসময় যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত
বাংলাদেশী কমিউনিটির চাহিদা মেটাতে বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ সংবাদ
পরিবেশেনে বাংলা পত্রিকা এবং সময়োপযোগি অনুষ্ঠান নির্মাণের
উপর গুরুত্ব আরোপ করেন বাংলা পত্রিকা’র সম্পাদক ও টাইম টেলিভিশনের
সিইও আবু তাহের।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের ২৬ সেপ্টম্বর ফিতা কেটে টাইম টেলিভিশন-এর
উদ্বোধন করেছিলেন বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান,
শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী অর্থনীতিবীদ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ
ইউনূস। খবর ইউএনএ’র।
বলার অপেক্ষা রাখে না যে, বাংলা পত্রিকার পথচলার অনুপ্রেরণা থেকেই
প্রবাসীদের চাহিদার কারণে টাইম টেলিভিশন-এর যাত্রা শুরু। এক দশক
আগেও, যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত বাংলাদেশী বসবাসরত বাংলাদেশীদের জন্য
ছিলো না কোনো বাংলা ভাষার টেলিভিশন চ্যানেল। বাংলাদেশের চ্যানেল
থেকে তারা সেখানকার খবর পেলেও, নিজেদের অর্জন, সমস্যা, সমাধান ও
বিভিন্ন সংগঠনের নানান আয়োজনের খবর পেতে ছিলো না কোনো
বাংলা ভাষার টেলিভিশন চ্যানেল। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত বাংলাদেশীদের
দীর্ঘদিনের সেই চাহিদাকে মাথায় রেখেই, এক দশক আগে যাত্রা শুরু
করে, নিউইয়র্কের প্রথম বাংলা ভাষার টেলিভিশন চ্যানেল টাইম
টেলিভিশন।
বাংলা পত্রিকা’র ২৯ বছরে পাদার্পণ আর নিউইয়র্কে প্রথম বাংলা ভাষার
টেলিভিশন চ্যানেল-টাইম টেলিভিশন-এর দশ পার হয়ে, এগারোতে
পদার্পনের মাহেন্দ্রক্ষণে, চ্যানেলের শুভানুধ্যায়ীদের সাথে নিয়ে কেক
কাটেন আবু তাহের। এক দশকের দীর্ঘ এই পথচলাকে যারা সফল করেছেন,
সেই টাইম টেলিভিশনের সম্মানিত দর্শক, শুভানুধ্যায়ী, বিজ্ঞাপনদাতা

এবং সকল কমিউনিটি ও তাদের নেতা-কর্মী ও সদস্যদের প্রতি
কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন তিনি। এসময় তিনি আগামীতেও দর্শক
আকাংখাকে সামনে রেখে, নতুন প্রযুক্তির সমন্বয়ে টাইম টেলিভিশন
আরও সামনে এগিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন,
আগামী ডিসেম্বর মাসে বড় আকারে অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে
বাংলা পত্রিকা ও টাইম টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হবে।
অনুষ্ঠানে বাংলা পত্রিকা ও টাইম টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
শুভেচ্ছা জানাতে আসা শুভানুধ্যায়ীরা মিডিয়া দুটির সার্বিক সফলতা
কামনা করেন। সময়ের সাথে বাংলা পত্রিকা ও টাইম টেলিভিশন এগিয়ে
যাবে সাফল্য যাত্রায়-এমন প্রত্যাশা করেন বক্তারা।
ব্যতিক্রমী এই অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, বিশিষ্ট অর্থনীতিবীদ
অধ্যাপক ড. শওকত আলী, ঢাকাস্থ জাতীয় প্রেসক্লাবের সদস্য, বিশিষ্ট
লেখক ও সাংবাদিক সাঈদ তারেক, টাইম টেলিভিশন-এর পরিচালক সৈয়দ
ইলিয়াস খসরু, বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার ফরহাদ, বিশিষ্ট কবি-লেখক ও
টাইম টিভি’র উপস্থাপক এবিএম সালেউদ্দিন, বাংলা পত্রিকা’র বার্তা
সম্পাদক ও টাইম টেলিভিশন-এর হেড অব নিউজ সালাহউদ্দিন আহমেদ,
বিশিষ্ট সাংবাদিক শেখ সিরাজুল ইসলাম ও সুলতানা রহমান, টাইম
টিভি’র উপস্থাপক ডেভিড সরকার, এস্টোরিয়া ওয়েলফেয়ার
এসোসিয়েশন ইউএসএ’র সাধারণ সম্পাদক জাবেদ উদ্দিন, টাইম
টেলিভিশনের ব্রডকাস্ট ইঞ্জিনিয়ার সাখাওয়াত হোসেন পলাশ।
অনুষ্ঠানে টাইম টেলিভিশন-এর নিউজ কনসালটেন্ট চয়ন রহমান, বিশিষ্ট
রাজনীতিক হাজী আব্দুর রহমান, টাইম টেলিভিশন ও বাংলা পত্রিকা’র
(এডমিন চীফ) ফারুক হোসেন, বাংলা পত্রিকা’র শাহ সুমন,
ক্যামেরাপার্সন হুমায়ুন কবীর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। পরে উপস্থিত
সকলকে নিয়ে কেক কাটা হয়।