NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, জুন ১৫, ২০২৫ | ১ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
" ইসরায়েল আন্তর্জাতিক পারমাণবিক স্থাপনা আইন ভঙ্গ করেছে এবং শীর্ষ ইরানি বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে” ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের ২০টি হলে শাকিব খানের ‘তান্ডব’র শুভ মুক্তি Iran Attack, a Foggy Peace and Truce Deal in Gaza - Dr Pamelia Riviere ফুলেল শুভেচ্ছায় অভিনন্দিত লায়ন শাহ নেওয়াজ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাসহ ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল ভারতীয় বিধ্বস্ত উড়োজাহাজে কারও জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই বিয়ানীবাজারবাসীদের উদ্যোগে সাংবাদিক ও লেখক মুস্তাফিজ  শফি সংবর্ধিত ট্রাম্পের নতুন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর, যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন উত্তেজনা চরমে বিক্ষোভে উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড বাহিনী, ডেমোক্র্যাটদের ক্ষোভ
Logo
logo

বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় আরো বেশি অবদান রাখবে চীন


আন্তর্জাতিক: প্রকাশিত:  ১৫ জুন, ২০২৫, ০৩:৪৬ এএম

বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় আরো বেশি অবদান রাখবে চীন

 


১১তম বেইজিং সিয়াংশান ফোরাম ১৩ সেপ্টেম্বর বেইজিং আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে উদ্বোধন হয়েছে। জাতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী তোং চুন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের অভিনন্দন বার্তা পাঠ করেন এবং বক্তৃতা দেন।

বক্তৃতায় তিনি বলেন, এক শতাব্দীর পরিবর্তনের মধ্যে, আমাদের একে অপরকে সম্মান করা, একে অপরের সাথে আন্তরিকতা নিয়ে আচরণ করা, মতবিরোধ পাশে রেখে মতৈক্য অন্বেষণ করা, উন্মুক্ত এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক হওয়া, জয়-জয় ফলাফলের জন্য সহযোগিতা করা, পারস্পরিক সাফল্য অর্জন করা এবং সম্প্রীতময় সহাবস্থানের একটি দীর্ঘমেয়াদী উপায় সন্ধান করা উচিত। 

 

একটি অবিভাজ্য নিরাপত্তা সম্প্রদায়ে আমাদের অবশ্যই দায়িত্ব ভাগ করে নেওয়া, সাধারণ উন্নয়ন এবং সংহতি ও পারস্পরিক সহায়তার মাধ্যমে নিরাপত্তার প্রচার করতে হবে এবং ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর স্বার্থের পরিবর্তে সর্বশ্রেষ্ঠ সাধারণ গোষ্ঠীর জন্য একটি নতুন নিরাপত্তা পথ অন্বেষণ করতে হবে। অশান্তি এবং বিরোধের মুখে, রাজনৈতিক মীমাংসার প্রতি আমাদের আস্থা জোরদার করা, বস্তুনিষ্ঠ ও ন্যায্য অবস্থান বজায় রাখা, শান্তি উন্নীত করা এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য ইতিবাচক শক্তি সংগ্রহ করা এবং সমতা ও সুশৃঙ্খলার ভিত্তিতে বিশ্বের বহুমেরুকরণের পক্ষে থাকা উচিৎ


তোং চুন আরো বলেন, চীনা সামরিক বাহিনী বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগকে দৃঢ়ভাবে অনুশীলন করে এবং নতুন নিরাপত্তা অংশীদারিত্ব গড়ে তুলতে, বাস্তববাদী ও উন্মুক্ত সামরিক সহযোগিতার প্রচার করতে, উদীয়মান ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনার স্তর উন্নত করতে অন্যান্য দেশের সেনাবাহিনীর সঙ্গে হাতে হাত রেখে কাজ করতে ইচ্ছুক। যৌথভাবে উচ্চমানের উন্নয়নের জন্য নিশ্চয়তা প্রদান এবং মানবজাতির অভিন্ন কল্যাণের নির্মাণে ও বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় আরো বেশি অবদান রাখবে চীন।

উল্লেখ্য, এবারের ফোরামের থিম হল ‘একসঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও অভিন্ন ভবিষ্যৎ’ । ১০০টিরও বেশি দেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার সরকারী প্রতিনিধি, বিশেষজ্ঞ, পণ্ডিত এবং পর্যবেক্ষকসহ ১৮০০ জনেরও বেশি অতিথি ফোরামে অংশ নিচ্ছেন। 
সূত্র:লিলি-হাশিম-সুবর্ণা,চায়না মিডিয়া গ্রুপ।