NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, জুন ১৬, ২০২৫ | ২ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
" ইসরায়েল আন্তর্জাতিক পারমাণবিক স্থাপনা আইন ভঙ্গ করেছে এবং শীর্ষ ইরানি বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে” ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের ২০টি হলে শাকিব খানের ‘তান্ডব’র শুভ মুক্তি Iran Attack, a Foggy Peace and Truce Deal in Gaza - Dr Pamelia Riviere ফুলেল শুভেচ্ছায় অভিনন্দিত লায়ন শাহ নেওয়াজ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাসহ ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল ভারতীয় বিধ্বস্ত উড়োজাহাজে কারও জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই বিয়ানীবাজারবাসীদের উদ্যোগে সাংবাদিক ও লেখক মুস্তাফিজ  শফি সংবর্ধিত ট্রাম্পের নতুন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর, যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন উত্তেজনা চরমে বিক্ষোভে উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড বাহিনী, ডেমোক্র্যাটদের ক্ষোভ
Logo
logo

বাংলাদেশে পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন মিলি


খবর   প্রকাশিত:  ১৫ জুন, ২০২৫, ১১:০৭ পিএম

বাংলাদেশে পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন মিলি

 বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে পেশাদার কূটনীতিক ডেভিড স্লেটন মিলিকে মনোনীত করেছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউজের এক ঘোষণায় ডেভিড স্লেটন মিলিকে বাংলাদেশে পাঠাতে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অভিপ্রায়ের বিষয়টি স্পষ্ট করা হয়েছে। মার্কিন কংগ্রেসে হেয়ারিং এবং সিনেটের চূড়ান্ত অনুমোদন এবং বাংলাদেশ সরকারের তরফে প্রস্তাবিত রাষ্ট্রদূতকে গ্রহণে অনাপত্তি প্রদান করা হলে ডেভিড মিলি বর্তমান মার্কিন রাষ্ট্রদূতের স্থলাভিষিক্ত হবেন।    ২০২১ সালের ৯ই জুলাই প্রেসিডেন্ট বাইডেন পিটার হাসকে ঢাকায় রাষ্ট্রদূত হিসেবে পাঠানোর ঘোষণা দেন। মার্কিন কংগ্রেসে শুনানি এবং সিনেটের চূড়ান্ত অনুমোদন সাপেক্ষে ২০২২ সালের জানুয়ারিতে প্রায় ৬ মাসের দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে ঢাকায় আসেন তিনি । সে হিসেবে মার্কিন রাষ্ট্রদূত নিয়োগের বিদ্যমান প্রক্রিয়া যথা নিয়মে সম্পন্ন হলেও ঢাকায় দায়িত্বগ্রহণে  মিলিকে আরও কয়েকমাস অপেক্ষা করতে হবে।

 ডেভিড মিলি, বর্তমানে চীনের বেইজিং-এ মার্কিন দূতাবাসে ডেপুটি চিফ অফ মিশন, যেখানে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।  এই ভূমিকার আগে, তিনি ডিপার্টমেন্টের ব্যুরো অফ ইকোনমিক অ্যান্ড বিজনেস অ্যাফেয়ার্সের ট্রেড পলিসি অ্যান্ড নেগোসিয়েশনের উপ-সহকারী সচিব ছিলেন। এর আগে তিনি নিষেধাজ্ঞা নীতি ও বাস্তবায়ন ব্যুরোর পরিচালক ছিলেন।  অন্যান্য পদের মধ্যে রয়েছে ওয়াশিংটন, ডিস্ট্রিক্ট অফ কলম্বিয়ার ফরেন সার্ভিস ইনস্টিটিউটের লিডারশিপ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট স্কুলের সহযোগী ডিন;  ইউক্রেনের কিয়েভে মার্কিন দূতাবাসে অর্থনৈতিক বিষয়ের পরামর্শদাতা; অর্থনৈতিক ব্যুরোতে মুদ্রা বিষয়ক অফিসের উপ-পরিচালক; এবং চীন, হংকং, তাইওয়ান, গিনি এবং ওয়াশিংটনে অতিরিক্ত অবস্থান।   উল্লেখ্য যে,  ঢাকায় মার্শা বার্নিকাট যখন রাষ্ট্রদূত ছিলেন  তখন তিনি ডেপুটি চিফ অফ মিশনের দায়িত্ব পালন করেন।  একজন চীনা বিশেষজ্ঞ হিসেবে তার যথেষ্ট খ্যাতি রয়েছে।