NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, জুন ১৫, ২০২৫ | ১ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
" ইসরায়েল আন্তর্জাতিক পারমাণবিক স্থাপনা আইন ভঙ্গ করেছে এবং শীর্ষ ইরানি বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে” ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের ২০টি হলে শাকিব খানের ‘তান্ডব’র শুভ মুক্তি Iran Attack, a Foggy Peace and Truce Deal in Gaza - Dr Pamelia Riviere ফুলেল শুভেচ্ছায় অভিনন্দিত লায়ন শাহ নেওয়াজ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাসহ ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল ভারতীয় বিধ্বস্ত উড়োজাহাজে কারও জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই বিয়ানীবাজারবাসীদের উদ্যোগে সাংবাদিক ও লেখক মুস্তাফিজ  শফি সংবর্ধিত ট্রাম্পের নতুন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর, যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন উত্তেজনা চরমে বিক্ষোভে উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড বাহিনী, ডেমোক্র্যাটদের ক্ষোভ
Logo
logo

সাহিত্য একাডেমির আসরে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ


খবর   প্রকাশিত:  ১৫ জুন, ২০২৫, ১২:০৮ পিএম

সাহিত্য একাডেমির আসরে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ

 গত ২৯ মার্চ শুক্রবার, জ্যাকসন হাইটসের একটি মিলতায়নে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো সাহিত্য একাডেমির মাসিক সাহিত্য আসর ও ইফতার আয়োজন। অনুষ্ঠানের শুরুতে তিনি বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ সকল মুক্তিযোদ্ধাদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন।    কবি নির্মলেন্দু গুণের ‘স্বাধীনতা, উলঙ্গ কিশোর ’কবিতাটি আবৃত্তিকার আবীর আলমগীরের আবৃত্তির মধ্য দিয়ে সাহিত্য আসরের সূচনা হয়। আসর সঞ্চালনায় ছিলেন একাডেমির পরিচালক মোশাররফ হোসেন। আলোচনায় অংশ নেন লেখক হাসান ফেরদৌস, লেখক আবেদীন কাদের, সাপ্তাহিক ঠিকানা পত্রিকার কর্ণধার এম. এম. শাহীন, লেখক আদনান সৈয়দ প্রমূখ। হাসান ফেরদৌস বলেন, আমাদের দেশে বিশেষ করে বাঙালি বুদ্ধিজীবি মহলে একটি প্রচলিত কথা রয়েছে, আমাদের কোন কিছুই হয় না। বাঙালি কবিতা লিখতে পারে না, গল্প -উপন্যাস-প্রবন্ধ লিখতে পারে না। এই কথাগুলো আমরা গত পঞ্চাশ বছর ধরে শুনে আসছি। অথচ, আমাদের সাহিত্যে আশ্চর্যরকম ভালো সব কাজ হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধ একটি প্রক্রিয়া, যা শুরু হয়েছে ১৯৪৭ সাল হতে। মুক্তিযুদ্ধের একটি সফল নাটক হচ্ছে, কবর। বাংলা সাহিত্যে মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে এসেছে গত ৫০ বছরে, পৃথিবীর অনেক দেশের সাহিত্যে তাদের ইতিহাস সেভাবে আসে নি।    লেখক আবেদীন কাদের বলেন, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আমাদের দেশে কবিতা- গল্প- উপন্যাস অনেক রচিত হয়েছে। রচয়িতাদের বেশীরভাগ খবরের কাগজ পড়ে, লোকমুখে শুনে, অন্যান্য মাধ্যম থেকে জেনে সাহিত্য সৃষ্টি করেছেন। কেউ কেউ স্বচক্ষে দেখেও সাহিত্যে তুলে এনেছেন। এম. এম. শাহীন বলেন, প্রবাসের কঠিন পরিশ্রমের মধ্যেও আপনারা লিখছেন, ঠিকানার জন্য লেখা পাঠাচ্ছেন, এই বিষয়টি আমি মন থেকে উপলব্ধি করি, এবং আপনাদের সম্মান জানাই। এবারের আসরে উপস্থিত ছিলেন, ফেরদৌস সাজেদীন, মো: ফজলুর রহমান, কাজী আতীক, আহমাদ মাজহার, বিশ্বজিত সাহা,

সেলিমা আশরাফ, নিলুফার জাহান, নীরা কাদরী, হোসনে আরা, ফরিদা ইয়াসমিন, নাঈমা খান, মুমু আনসারী, মনিকা রায় চৌধুরী, রাণু ফেরদৌস, আক্তার আহমেদ রাশা, হাসানুজ্জামান সাকী, প্রতাপ দাস, রাহাত কাজী শিউলি, শুক্লা রায়, বেনজির শিকদার, মৃদুল আহমেদ, ম্যারিষ্টেলা শ্যামলী, ধনঞ্জয় সাহা, বাবু, নাসির শিকদার, তাহমীনা শহীদ, ফারহানা হোসেন, আবু সাঈদ রতন, মিশুক সেলিম, পারভীন সুলতানা, রিমি রুম্মান, মনিজা রহমান, জেবুন্নেসা জ্যোৎস্না, সবিতা দাস, রুপা খানম, এলি বড়ুয়া, মোহাম্মদ আলী বাবুল, মিয়া আসকির, সোমা রোজারিও, ভায়লা সালিনা লিজা, সুলতান বিনতে ছন্দা, শিবলি সাদেক, জাকির হোসেন রণি, মেহের চৌধুরী, আকলিমা চৌধুরী, মাসুম আহমেদ, রওশন আরা নীপা, আলভান, বিধান পাল, পলি শাহীনা সহ আরো অনেকে।