NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, জুন ১৬, ২০২৫ | ২ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
বাংলায় কথা বললেই বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিতর্কিত তিন সংসদ নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার " ইসরায়েল আন্তর্জাতিক পারমাণবিক স্থাপনা আইন ভঙ্গ করেছে এবং শীর্ষ ইরানি বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে” ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের ২০টি হলে শাকিব খানের ‘তান্ডব’র শুভ মুক্তি Iran Attack, a Foggy Peace and Truce Deal in Gaza - Dr Pamelia Riviere ফুলেল শুভেচ্ছায় অভিনন্দিত লায়ন শাহ নেওয়াজ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাসহ ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল ভারতীয় বিধ্বস্ত উড়োজাহাজে কারও জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই বিয়ানীবাজারবাসীদের উদ্যোগে সাংবাদিক ও লেখক মুস্তাফিজ  শফি সংবর্ধিত
Logo
logo

জি-২০ সদস্যদের উচিৎ উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিয়ে বৈশ্বিক অর্থনীতি শক্তিশালী করা; লি ছিয়াং


প্রেমা: প্রকাশিত:  ১৬ জুন, ২০২৫, ০৬:০৩ পিএম

জি-২০ সদস্যদের উচিৎ উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিয়ে বৈশ্বিক অর্থনীতি শক্তিশালী করা; লি ছিয়াং

 

চীনের প্রধানমন্ত্রী লি ছিয়াং গত (বুধবার) সন্ধ্যায় বেইজিংয়ে জি-২০ নেতাদের ভিডিও সামিটে অংশ নেন এবং বক্তব্য রাখেন।

তিনি বলেন, বর্তমানে বিশ্ব অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের পথ কঠিন। জি-২০ সদস্যদের উচিত উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিয়ে উন্নয়ন ও সহযোগিতাকে গুরুত্বের অবস্থানে রেখে বৈশ্বিক অর্থনীতির শক্তিশালী, টেকসই, ভারসাম্যমূলক ও অন্তর্ভূক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি দ্রুততর করা এবং উন্নয়ন নিয়ে প্যান-রাজনীতি ও প্যান-নিরাপত্তার বিরোধিতা করা। 

চীনা প্রধানমন্ত্রী বলেন, একই সময় আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণের মধ্য দিয়ে নয়াদিল্লী সামিটে পৌঁছানো মতৈক্য কার্যকর করে বাস্তব ফলাফল অর্জন করতে থাকতে হবে।
বিশ্ব অর্থনীতি উন্মুক্ত হলে আরও সমৃদ্ধ হবে, বন্ধ হলে এর পতন কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, চীন বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে উন্মুক্তকরণ ও অন্তর্ভূক্তির মধ্য দিয়ে হাতে হাত রেখে বিশ্বের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার এবং বৈশ্বিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিতে আরও বেশি অবদান রাখতে চায়।

জি-২ সদস্য দেশগুলোর নেতারা, অতিথি দেশের নেতারা এবং সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক সংস্থার দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা সামিটে অংশ নেন। 

তারা বলেন, জি-২০ সদস্য রাষ্ট্রগুলোর উচিত ঐক্য ও সহযোগিতার মধ্য দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন, ডিজিটাল অর্থনীতি, সবুজ উন্নয়ন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্ত্বাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা গভীরতর করা, বিশ্বের অর্থনৈতিক প্রশাসনের সংস্কার বেগবান করা, উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রতি সমর্থন ও সাহায্য বাড়ানো এবং আরও শক্তিশালী, অন্তর্ভূক্তিমূলক ও টেকসই উন্নয়ন অর্জন করা। 
সূত্র: চায়না মিডিয়া গ্রুপ।