NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, জুন ১৮, ২০২৫ | ৪ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ইরানে হামলা করতেও পারি আবার নাও পারি,কেউ জানেনা আমি কী করতে চাই: ট্রাম্প ওয়াশিংটনের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজাকে ঘিরে নিউ ইয়র্কে প্রবাসী সাংবাদিকদের প্রীতি সম্মিলন বাংলায় কথা বললেই বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিতর্কিত তিন সংসদ নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার " ইসরায়েল আন্তর্জাতিক পারমাণবিক স্থাপনা আইন ভঙ্গ করেছে এবং শীর্ষ ইরানি বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে” ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের ২০টি হলে শাকিব খানের ‘তান্ডব’র শুভ মুক্তি Iran Attack, a Foggy Peace and Truce Deal in Gaza - Dr Pamelia Riviere ফুলেল শুভেচ্ছায় অভিনন্দিত লায়ন শাহ নেওয়াজ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাসহ ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল
Logo
logo

লালবাগে ৫ কোটি টাকার জালনোট, গ্রেপ্তার ৯


খবর   প্রকাশিত:  ১৮ জুন, ২০২৫, ০৬:২২ পিএম

লালবাগে ৫ কোটি টাকার জালনোট, গ্রেপ্তার ৯

রাজধানীর লালবাগে জাল টাকা তৈরির একটি কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সেখান থেকে ৮২ লাখ টাকার জালনোট, জাল টাকা তৈরির সরঞ্জাম ও চক্রের মূলহোতাসহ ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ।  সোমবার (২৬ জুন) মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করে ডিএমপির গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশিদ এ অভিযান সম্পর্কে বলেন, জাল টাকা তৈরি ও বিক্রির সঙ্গে যুক্ত এই চক্র গত দুই মাসে ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঁচ কোটি টাকার বেশি জালনোট বাজারে ছড়িয়েছে। ঈদের আগে তারা আরো তিন কোটি টাকার জালনোট ছড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল।   গ্রেপ্তাররা হলেন বাবুল শেখ, লিমা আক্তার রিনা, ইব্রাহিম শেখ, মো. আফাজুল ওরফে রাসেল, মো. হাবিবুল্লাহ, মো. দুলাল হোসেন ওরফে ইকবাল, সাইফুল ইসলাম ওরফে রনি, মিলি ও আল্পনা আক্তার রিপি।  

হারুন সোমবার বলেন, লালবাগের কাশ্মীরি লেন এলাকা থেকে ডিবির একটি দল প্রথমে ইব্রাহিম, রাসেল, হাবিবুল্লাহ ও দুলালকে ২৫ লাখ টাকাসহ গ্রেপ্তার করে। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ডিবির টিম পাশের একটি ভবনের দ্বিতীয় ও পঞ্চম তলায় বাসা-কাম-কারখানাতে অভিযান চালিয়ে ৮২ লাখ টাকার জালনোট জব্দ করা হয়েছে। এ অভিযান চলে রবিবার গভীর রাতে।  জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তাররা পাঁচ কোটি টাকার জালনোট বাজারে ছাড়ার তথ্য দিয়েছেন বলে জানান তিনি।   হারুন বলেন, বাবুল জালনোটের ব্যবসা করে বেশ কয়েকজন নারীকে বিয়ে করেছেন। তিনি তার স্ত্রীদেরও জালনোট তৈরির কাজে লাগিয়েছেন। জালনোট বিক্রি করে বাড়ি ও জমি কিনেছেন।  বাবুল জাল টাকা নিয়ে গ্রেপ্তার হয়ে পাঁচবার, তার স্ত্রী মিনারা খাতুন তিনবার এবং সাইফুল ইসলাম দুবার কারাগারে গেছেন। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানান, জামিন পেতে তাদের লাখ লাখ টাকা খরচ হয়। উচ্চ সুদে নেওয়া ঋণ পরিশোধ করতে আবারও তারা একই অপরাধে জড়ান।